কাঁচা রসুন খাওয়ার নিয়ম Options
কাঁচা রসুন খাওয়ার নিয়ম Options
Blog Article
সীমাবদ্ধ প্রমাণ থেকে জানা যায় যে রসুন কোলেস্টেরল হ্রাস করতে পারে, website রক্তচাপ কমাতে পারে, রক্তনালীগুলি শক্ত করতে, শিথিল করতে পারে এবং হৃদরোগের রোগীদের মধ্যে প্লেটলেট একত্রিতকরণ প্রতিরোধ করে।
ভাঙবে সব রেকর্ড! ধেয়ে আসছে ঘাতক ‘এল নিনো’! তছনছ হবে গোটা দেশ? জানুন আপডেট
দাঁতের ফলক ব্যাকটেরিয়ায় রসুনের অ্যান্টিব্যাকটিরিয়াল প্রভাব রয়েছে যা যদি চিকিত্সা না করা হয় তবে দাঁত ক্ষয় হয়। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, রসুনও পিরিয়ডোনটাইটিস, ওরাল থ্রাশ এবং দাঁত থেকে মুখের ঘা ইত্যাদির মতো মুখের সংক্রমণে সহায়তা করতে পারে। রসুনের অ্যালিসিন ব্যাকটিরিয়াকে বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় সালফারযুক্ত এনজাইমগুলি প্রতিরোধ করে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতি করার জন্য অনুমান করা হয়।
দেহের শিরা-উপশিরায় রক্ত জমাট বাঁধলে অথেরোস্ক্লেরোসিস নামক একটি রোগ হয়। রসুন এই জমাট বাঁধাটা প্রতিরোধ করে। এছাড়াও এটি শিরা-উপশিরায় কোন দূষিত বস্তু থাকতে দেয় না।
৯. শুক্রতারল্যে: অল্প গরম দুধের সঙ্গে ২ থেকে ১ কোয়া রসুন বাটা খেলে শক্রতারল্য হয় না; অস্থির বল বাড়ে; অস্থির ক্ষয় হ্রাস পায়; শরীরের নিত্য ক্ষয় দূর হয়।
সকালে খালি পেটে রসুন? ইসস! ওই বিচ্ছিরি গন্ধের কথা ভেবেই নিশ্চয়ই আপনি নাক সিটকোচ্ছেন? সকালে উঠেই এতো ভালো ভালো খাবার থাকতে কিনা শেষে রসুন খেয়ে বসে থাকবেন! ভাবলেই গা-টা গুলিয়ে উঠছে তো? ভাবছেন নিশ্চয়ই বিদঘুটে গন্ধওয়ালা ওই বস্তুটা সাতসকালে কাঁচা খাবার থেকে তো রান্না করে খেয়ে ফেলা অনেক সহজ!
টাটকা ঘি এবং সৈন্ধব নুন মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খাওয়ালে বাত ও কফের জন্যে যে
নিউমোনিয়া, ব্রংকাইটিস জাতীয় রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
১০. রোগে প্রতিরোধক: নিত্য এক কোয়া রসুন অল্প গরম দুধে মিশিয়ে খেলে উপকার হবে।[১] ভিটামিনের অভাবে যাদের শরীরে রোগ-প্রতিরোধের ক্ষমতা কমে গেছে তাঁদের পক্ষে রসুন খাওয়া খুবই ভাল।[২] ১১. নরম মাছে: সংসারে অনেক সময় ইচ্ছে-অনিচ্ছেয় অনেক কিছুই এসে যায়; সে ক্ষেত্রে একটু, রসুন বাটা দিয়ে রান্না করলে শরীরের ক্ষতিকারক দোষ অংশটা অনেক কেটে যায়, এটা কিন্তু আয়ুর্বেদ সম্মত বিধি নয়, এভাবে খেলে রক্ত দুষিত হতে পারে।
মারিয়া নামের মেয়েরা কেমন হয়?
রসুন ছাড়ানোর সবচেয়ে সহজ ও আরামদায়ক ১০টি কৌশল
প্রাণী এবং কোষ-ভিত্তিক অধ্যয়নগুলিতে, বয়স্ক রসুনের নির্যাস গ্লুটাথিয়োন বৃদ্ধি করে সাদা রক্তকণিকা (লিম্ফোসাইটস, ম্যাক্রোফেজস, মনোকসাইটস এবং নিউট্রোফিল) উদ্দীপিত করে । শ্বেত রক্তকণিকা হ’ল রোগ প্রতিরোধক কোষ যা সংক্রমণের বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেয়, যখন গ্লুটাথিয়ন একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা প্রতিরোধক কোষকে ফ্রি র্যাডিকাল থেকে রক্ষা করে ।
কানের ব্যথা— কানে গরম রসুনের রসের ফোঁটা দিলে উপকার
নাটোরে ২৫ কার্তুজ ও ৩টি চাকুসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
Report this page